123344
12345
78966
2003
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজটি ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। এটি শহরের মূল কেন্দ্রে অবস্থিত। আমরা একই পথে হেটে যেতে রাজী নই। আমরা প্রতিষ্ঠানটিকে সর্বোচ্চ শিখরে নিয়ে যাবোই ইনশাল্লাহ। আমরা সবকিছু আমূল পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজকে দেশ সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে তৈরি করার স্বপ্ন দেখি। এবং এই স্বপ্ন খুব শীঘ্রই বাস্তবে রূপ লাভ করবে বলে বিশ্বাস করি। আমরা এর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য সংগ্রাম করতে পুরোপুরি প্রস্তুত। কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত কর্মী নিয়োগের মাধ্যমে আমাদের শীক্ষার্থীদের উন্নত শিক্ষা প্রদানে বরাবরই সচেষ্ট। নার্গিস আক্তার প্রিন্সিপাল কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এবং বিশ্বায়নের বর্তমান বাস্তবতায় অবাধ তথ্য প্রবাহের স্রোতে, প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে আমাদের তরুন প্রজন্মকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে হতে হবে সুশিক্ষিত ও সুদক্ষ। ডিজিটাল বাংলাদেশ এবং আধুনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে “মানসম্মত শিক্ষার ব্রতে” -এ শ্লোগানকে সামনে নিয়ে “কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ” ডিসেম্বর-২০১৪ থেকে এর যাত্রা শুরু করে। আইসিটি শিক্ষার যেমন প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন শিক্ষায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার। তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন মাধ্যম যেমন ইন্টারনেট, সিডি, ই-বুক, ই-লাইব্রেরি ইত্যাদি ব্যবহার শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে অনেক সহজ করে দিয়েছে। অন লাইন শিক্ষা ব্যবস্থা, ডিজিটাল কন্টেন্ট ও পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টটেশনের মাধ্যমে পাঠদান, রেজাল্ট শিট তৈরি, ছাত্র-ছাত্রীদের
বিস্তারিত
যুগের চাহিদাকে সামনে রেখে শিক্ষা-সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের ঐশ্বর্যে সমৃদ্ধ পথিকৃত কুমিল্লা কে আরও সমৃদ্ধ করতে জেলা প্রশাসনের উদ্যেগে ও তত্ত্বাবধানে কুমিল্লা শহরের রাজগঞ্জ এলাকায় এক মনোরম পরিবেশে যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ। রুপকল্প-২০২১ বাস্তবায়ন ও উন্নত সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে যুগোপযোগী, প্রযুক্তি নির্ভর , বিজ্ঞানসম্মত ও মানসম্মত শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে আগামীদিনের দেশপ্রেমিক নাগরিক গড়ে তোলার জন্য জেলা প্রশাসন নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।
যুগের চাহিদাকে সামনে রেখে শিক্ষা-সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের ঐশ্বর্যে সমৃদ্ধ পথিকৃত কুমিল্লা কে আরও সমৃদ্ধ করতে জেলা প্রশাসনের উদ্যেগে ও তত্ত্বাবধানে কুমিল্লা শহরের রাজগঞ্জ এলাকায় এক মনোরম পরিবেশে যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ। রুপকল্প-২০২১ বাস্তবায়ন
যুগের
বিস্তারিত14 Mar, 2022 |
30 Nov, -0001 |
30 Nov, -0001 |
প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশনের লীলাভূমি বাংলার প্রাচীন জনপদ এবং ভাষা সৈনিক শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত , বিখ্যাত সুরকার শচীন দেব বর্মণের বিচরণক্ষেত্র ও নারী জাগরনের অগ্রদূত নবাব ফয়জুন্নেছা এবং আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবসের রূপকার বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের জন্মভূমি কুমিল্লা শহরের প্রাণকেন্দ্র রাজগঞ্জ এলাকার রাজবাড়ী কম্পাউন্ডে কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ অবস্থিত। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি র্নিভর ডিজিটাল বাংলাদেশ ও রূপকল্প -২০২১ এর আলোকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজের যাত্রা।মাননীয় বিভাগীয় কমিশনার , চট্রগ্রাম এ প্রতিষ্ঠানের প্রধান পৃষ্ঠপোষক এবং বাংলাদেশ এ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশন , কুমিল্লা শাখার সভাপতি ও জেলা প্রসাশক এই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হিসাবে সার্বিক তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত আছেন। একই সাথে কুমিল্লা জেলা প্রসাশনে কর্মরত বিসিএস (প্রসাশন) ক্যাডারের কর্মকর্তাবৃন্দের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে এ্ প্রতিষ্ঠানটি আগামী দিনের সুনাগরিক গড়ে তুলতে আন্তরিকতার সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ২০১৫ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারি মাস থেকে কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ অগ্রযাত্রা শুরু করেছে।প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে পরিচালনা পর্ষদের বলিষ্ঠ ভূমিকায় এবং শিক্ষকদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ সুপ্রতিষ্ঠিত হবে-এটা সকলের প্রত্যাশা। পরিচালনা পর্ষদ জেলা প্রসাশক এর গতিশীল নেতৃত্বে বিসিএস(প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা, শিক্ষকমন্ডলী ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে একটি সুদক্ষ পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজটি পরিচালিত হয়। লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ১.চারিত্রিক ও মানবিক গুনাবলীর সার্বিক বিকাশ সাধনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধা , মনন ও সৃজনশীলতার বহুমাত্রিক প্রকাশ ঘটিয়ে সুনাগরিক গড়ে তোলা । ২. দায়িত্ববোধ, নৈতিকতা, নিয়মানুবর্তিতা ও সময়ানুবর্তিতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করে গড়ে তোলা। ৩.নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন আলোকিত মানুষ তৈরি করা । ৪. শিক্ষার্থীদের চিন্তা, চেতনায় এবং কর্মে সৃজনশীলতা , জনকল্যাণ ও মানব সেবাবোধ জাগ্রত করে তোলা। ৫. শিক্ষার পাশাপাশি শারীরিক, মানসিক ও মানবিক গুনাবলী বিকাশে সহায়তা করা। ৬.শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব ও ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং উচ্চ শিক্ষার উপযোগী করে গড়ে তোলা । ৭.ইংরেজিতে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান, তত্ত্বীয় জ্ঞানে সীমাবদ্ধ না থেকে যথাযথ উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষাকে বাস্তব ভিত্তিক ও আন্দনময় করে তোলা। ৮.শিক্ষার্থীদের মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম এবং আই. সি.টি. ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক প্রযুক্তিগত শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলা। ৯.কঠোর শৃঙ্খলাবোধের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতার মনোভাব সৃষ্টি করা। ১০.মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বীবিত করে সত্যিকার অর্থে একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা। বৈশিষ্ট্য ১. প্রতিষ্ঠানের নীতি / মটো :‘মানসম্মত শিক্ষার ব্রতে’ ২.জেলা প্রসাশক মহোদয় সরাসরি তত্ত্বাবধানে সুদক্ষ পরিচালনা পর্ষদের পরিচালনায় মানসম্মত
More